শূন্য থেকে একজন জুনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে চাকরি পাওয়ার জন্য যা যা লাগে তার সবকিছুই ধরে ধরে শিখানো হয়েছে এই কোর্সে। সো, এই কোর্স ভালোভাবে ফিনিশ করলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে আর কোথাও কোন কোর্স না করেই ইন্টার্ন বা চাকরির চেষ্টা শুরু করে দিতে পারবে।
আরও দেখুনকোর্স চলাকালীন সময়ে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তোমার যেকোন প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে (ছুটির দিন বাদে)। পেঁচগি মার্কা কোন প্রবলেম হলে প্রতিদিন ৩ বেলা গুগল মিটে এসে তোমার স্কিন শেয়ার করে প্রবলেম সলভ করা হবে। আর কোর্স শেষ হয়ে গেলে (৩মাস পরেও ) তোমাকে লুজ সাপোর্ট দেয়া হবে।
আরও দেখুনযারা ডেইলি কাজ করবে, প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সময় দিবে, জানপ্রাণ দিয়ে সিরিয়াসভাবে কোর্স নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফিনিশ করবে। তাদের নিয়ে তৈরি করা SCIC (Super Charged Interviewee Club)। এইটা ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের স্পেশাল ট্রেনিং। যেটার জন্য আলাদা কোন ফি নাই। একটাই যোগ্যতা: সিরিয়াস হার্ডওয়ার্ক করে নিদৃস্ট সময়ের মধ্যে মেইন কোর্স ফিনিশ করা।
আরও দেখুনযারা SCIC তে সুযোগ পাবে এবং সেটা ঠিক মতো শেষ করবে আরো ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ লেগে থাকবে। তাদের আরো পার্সোনালাইজড ট্রেনিং দিয়ে তাদের সিভি/রেজুমি আমাদের জব প্লেসমেন্ট টিম পাঠিয়ে দিবে বিভিন্ন কোম্পানিতে। কোম্পানি হায়ার করবে, কি করবে না: সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। তোমার কাজ হচ্ছে লেগে থাকা আর আমাদের কাজ হচ্ছে সাপোর্ট দিয়ে সিভি পৌঁছে দেয়া। সো, যতক্ষণ পর্যন্ত তুমি লেগে আছো। আমরা আছি তোমার সাথে।
আরও দেখুনশিখতে দুই-একটা কনসেপ্ট প্রথম ধাক্কায় সবার কাছে ক্লিয়ার নাও হতে পারে। এইটা খুবই স্বাভাবিক। এইটা নিয়ে মাথার চুল ছেঁড়ার কিচ্ছু নাই। কারণ প্রত্যেক মাইলস্টোন এ একটা বা দুইটা করে লাইভ কনসেপচুয়াল সেশন থাকবে। সেখানে নতুন নতুন প্রজেক্ট এর মাধ্যমে মেইন মেইন কনসেপ্টগুলো অল ক্লিয়ার শ্যাম্পুর চাইতেও ভালো করে ক্লিয়ার করে দেয়া হবে।
আরও দেখুনপ্রোগ্রামিং হিরোতে তুমি জাস্ট একটা কোর্স এ এনরোল করতেছো না। বরং লাইফ লং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার মিশনে জয়েন করতেছো। সেজন্যই আমাদের মেইন কোর্স ফিনিশ করলে তুমি Advance ক্রাশ কোর্স (ACC) এ সুযোগ পাবে। সেখানে Node, Mongodb, Next JS ছাড়াও আরো অনেক নতুন নতুন Advance টপিক ইন ডেপ্থ শেখানো হবে। সেইসব Advance কোর্স এর জন্য বাড়তি কোন ফি দিতে হবে না। শুধু মেইন কোর্স ফিনিশ করতে হবে।
আরও দেখুনতোমার ব্রডব্যান্ড নাই! মোবাইল ডাটা বা এমবি কিনে ভিডিও দেখতে হয়? একই ভিডিও বারবার দেখার জন্য যেন ইন্টারনেট খরচ করা লাগে? প্যারা নেয়ার কিছু নাই। আমাদের এন্ড্রয়েড এপ এর মাধ্যমে কোর্সের ভিডিও অফলাইন সেইভ করে বারবার দেখতে পারবে। বাড়তি কোন ইন্টারনেট খরচ ছাড়াই।
আরও দেখুনগ্লোবালাইজেশন এর যুগে তোমার জব প্লেসমেন্ট এর টার্গেট কেন শুধু বাংলাদেশ কেন্দ্রিক হবে? বরং দুনিয়ার যেকোন দেশে চাকরি/ইন্টার্ন পাওয়ার মতো লেভেলের হবে। সেজন্যই আমাদের SCIC এবং জব প্লেসমেন্ট টিম এর ফোকাস হচ্ছে তোমাকে দেশে বা দেশের বাইরের কোম্পানিতে ইন্টার্ন/জব এর জন্য রেডি করা। তোমার সিভি দেশে এবং দেশের কোম্পানিতে ফরওয়ার্ড করা।
আরও দেখুনপ্রতিদিন রাত ১০.০০ এর সময় (বাংলাদেশ সময়) একটা মডিউল রিলিজ দেয়া হবে। তোমার কাজ হবে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সব ভিডিও দেখে শেষ করে ফেলা। মোটামুটি ১.৫ থেকে ২ ঘন্টার মতো ভিডিও থাকবে।
তবে শুধু ভিডিও দেখে গেলে কাজ হবে না। ভিডিও এর কোন টপিক বুঝতে না পারলে গুগল বা ইউটিউবে সার্চ দিয়ে আরো অন্য টিউটোরিয়াল দেখতে হবে। প্রত্যেক ভিডিও শেষে একাধিক প্রশ্ন থাকবে।
কোথাও না বুঝলে বা আটকে গেলে। আমাদের ফেইসবুক গরূপে প্রশ্ন করতে পারবে। তোমার যেকোন প্রশ্নের উত্তর কোর্স চলাকালীন সময়ে ২৪ ঘন্টার মধ্যে উত্তর দেয়া হবে।
কোর্স এক টানা ২০ সপ্তাহ চলবে। কোন ডেটিংয়ের ব্রেক, সূর্য না উঠার ব্রেক, বা পাশের বাড়ির ট্যাংকি লিক হয়ে যাওয়ার জন্য কোন গ্যাপ বা বাড়তি সময় দেয়া হবে না।
যারা নিদৃস্ট সময়ের মধ্যে ডেডিকেটেড ভাবে লেগে থেকে কোর্স শেষ করবে। এসাইনমেন্ট সঠিক সময়ে সাবমিট করবে তাদের থেকে SCIC এর জন্য সিলেক্ট করা হবে। SCIC এর জন্য হার্ডওয়ার্ক ছাড়া আলাদা কোন ফি নেই।
আমাদের কোর্স প্রি-রেকর্ডেড (ভিডিও আগে থেকে রেকর্ড করা থাকবে)। অর্থাৎ লাইভ ক্লাস হবে না। তাই রাত ১০.০০ এর পরে যেকোন সময়ের মধ্যে ভিডিও দেখে নিলেই চলবে। প্রতিদিন গড়ে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সময় দিতে হবে। মিনিমাম ৪ থেকে ৬ ঘন্টা সময় দিতেই হবে।
পাঁচ ছয়টা মডিউল পরে যখন এসাইনমেন্ট থাকবে তখন এসাইনমেন্ট এর সাইজ অনুসারে তোমাকে এক দিন, দুই দিন বা তিন দিন সময় দেয়া হবে। এসাইনমেন্ট সঠিক সময়ে জমা দিলে ৬০ মার্কস। একদিন দেরি করলে ৫০ মার্কস। তার চাইতেও বেশি সময় নিলে ৩০ মার্কস।
দরকার হলে মাঝে মধ্যে ফেইসবুক গরূপে লাইভ এসে প্রশ্নের উত্তর বা কনসেপ্ট ব্যাখ্যা করা হবে। প্রয়োজনে কোর্সের মধ্যে নতুন মডিউল যোগ করা হবে। যাতে তুমি পরিপূর্ন ওয়েব ডেভেলপার হয়ে উঠো এই একটা মাত্র কোর্স থেকে।
যারা ওয়েব ডেভেলপার হতে চায়। যারা একদম শূন্য থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখে তারপর ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কোন সফটওয়্যার কোম্পানিতে চাকরি করতে চায়, তাদের জন্য। যারা প্রোগ্রামিং বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না, তাদের জন্য। এমনকি যারা চার বছর CSE পড়েও কিভাবে কি করবে দিশা করতে পারতেছে না, গুছিয়ে তেমন কিছু শিখেনি, তারাও এই কোর্স থেকে কমপ্লিট ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখে চাকরিতে এপ্লাই করতে পারবে। 😀
আমরা যেহেতু একদম শূন্য থেকে শেখাচ্ছি। তাই তোমাকে আগে থেকে তেমন কিছু জানা লাগবে না। তবে তোমার হাতে যদি সময় থাকে তাহলে এই তিনটা কাজ করে ফেলতে পারো। ১. ভিডিও দেখে দেখে জিনিসগুলো মাথায় ঢুকানোর জন্য একটুখানি ব্রেনের খালি জায়গা রাখতে হবে। ২. কোর্স এ জয়েন করলেই অটো ওয়েব ডেভেলপার হয়ে যাবে না। হার্ডওয়ার্ক করার, লেগে থাকার মেন্টালিটি থাকতে হবে। ৩. কোথাও আটকে গেলে হেল্প চাওয়ার মেন্টালিটি এবং লেগে থাকার ইচ্ছা রাখতে হবে।
সেটা কোর্স কারিকুলাম দেখলেই বুঝতে পারবে। তবে ছোট করে বললে, বলা যায়: বর্তমান সময়ে একজন সিরিয়াস ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য যা যা লাগে, তার সবই আছে এই কোর্সে। একদম ছোট করে বললে ধরো HTML, CSS থেকে শুরু করে bootstrap, JavaScript, Git, ES6, REST API, server, JSON তো আছেই। তার সাথে সাথে আছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি চাকরি যে ফ্রেমওয়ার্ক সেই React, advanced React দিয়ে কমপ্লিট ওয়েবসাইট বানানোর সিস্টেম আছে। বাড়তি হিসেবে আছে node, database (mongodb), debug, problem solving, interview questions সহ আরো অনেক জিনিস। আর পুরা কোর্সে তোমাকে ১১টা ওয়েবসাইট করে দেখানো হবে। আরো ১১টা ওয়েবসাইট থাকবে তোমার হোমওয়ার্ক হিসেবে। এই পুরা জিনিস কোন রকমে শেষ করতে পারলে, একজন উন্নতমানের জুনিয়র ওয়েব ডেভেলপার না হয়ে উপায় থাকবে না।
কোর্সের ভিডিও গুলো প্রি-রেকর্ড থাকবে। তুমি একাউন্ট খুলে এই কোর্সে এনরোল করলে। ভিডিওগুলো কোর্স শুরু হওয়ার পরে থেকে প্রতিদিন একটা করে মডিউল দেয়া হবে। প্রত্যেকটা মডিউলে সাধরনত ১০ থেকে ১২ টা ভিডিও থাকে। এই ভিডিওগুলো যেদিন রিলিজ দেয়া হয়ে সেই দিনের মধ্যে তোমাকে দেখে ফিনিশ করতে হবে। তাই সেই হিসেবে কোর্সের জন্য প্রতিদিন ডেডিকেটেড সময় রাখতে হবে। এবং সেই সময়ের মধ্যে তুমি চাইলে শুয়ে-বসে, দাঁড়িয়ে-হেলিয়ে, পা দুলিয়ে, কোমর নাচিয়ে, কিংবা খাটের তলায় লুকিয়েও ভিডিও দেখতে পারবে।
তুমি যদি প্রতিদিন ১ থেকে দেড় ঘন্টা ধরে ভিডিও দেখো, তার সাথে সাথে এক্সট্রা ৪ থেকে ৬ ঘন্টা প্রাকটিস করো, তাহলে তোমার ৫ মাসের মতো সময় লাগবে। তবে মাঝে মধ্যে হোমওয়ার্ক আর টেক এওয়ে প্রজেক্ট এর জন্য বাড়তি সময় বরাদ্ধ রাখতে হবে। হার্ডওয়ার্ক করার মেন্টালিটি নিয়ে আসতে হবে। ফাঁকিবাজি বা শর্টকাট করার কোন উপায় নাই।
আমরা কোর্সটি এমনভাবে সাজিয়েছি যেখানে একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড ম্যাটার করে না। তুমি যেকোনো একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এই কোর্সটি করতে পারবে। চাইলে ভার্সিটির স্টুডেন্ট, কলেজের স্টুডেন্ট, চাকরিজীবি, বেকার, প্রেমিক, পলাতক প্রেমিক, এমনকি ফোন ধরে না এমন প্রেমিকা সবাই যাতে শিখতে পারে সেজন্য একদম শূন্য থেকে শুরু করা হয়েছে। তবে অবশ্যই সময় দিতে হবে ৬-৮ ঘন্টা। মিনিমাম ৪-৫ ঘন্টা।
প্রথমত লাগবে ডেডিকেটেড সময়। প্রতিদিন মাস্ট ৬-৮ ঘন্টা। সম্ভব হলে ৮-১০ঘন্টা( সময় না দিতে পারলে। হার্ডওয়ার্ক করার ইচ্ছা না থাকলে কোর্সে এনরোল করে কোন লাভ হবে না।) দ্বিতীয়ত লাগবে একটা ল্যাপটপ বা একটা কম্পিউটার (যেখানে node, Visual Studio Code টাইপের সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায়) আর তৃতীয়ত লাগবে মিনিমাম ২-১০ এমবিপিএস এর ইন্টারনেট। ব্রডব্যান্ড হলেই ভালো যাতে কোর্সের ভিডিও ভালোভাবে দেখা যায়। প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে মিনিমাম ৪ মাস সিরিয়াস হার্ডওয়ার্ক এর কথা মাথায় রেখে নামতে হবে।
এই কোর্সটা জাস্ট ভিডিও দেখার কোর্স না। কারণ এই কোর্সের পিছনে সব মিলিয়ে ৩০ জন প্রফেশনাল ডেভেলপার করছে। তোমার ১১টা এসাইনমেন্ট দেখবে। এসাইনমেন্ট এর মার্কস প্লাস ফিডব্যাক দিবে। আরো সাতজন ওয়েব ডেভেলপার থাকবে যারা তোমার যেকোন প্রশ্নের উত্তর ২৪ ঘন্টার মধ্যে দেয়ার জন্য রেডি থাকবে। তোমার কোড এ সমস্যা হলে সেটা স্ক্রীনশেয়ার করে সলভ করে নেয়ার জন্য ডেডিকেটেড ডেভেলপার থাকবে। এছাড়াও কোর্সের ওয়েবসাইট বানানোর জন্য ডেভেলপার, ভিডিও এডিটর, কোর্স মডারেটর, লাইভ কন্সেপচুয়াল সেশন, জব প্লেসমেন্ট সাপোর্ট, সব মিলিয়ে যতজন লোক কাজ করে তাদের সংসার তো আর ফ্রি ফ্রি চলতে পারবে না। সেজন্য এই কোর্সে নূন্যতম একটা ফি আমাদের রাখতেই হচ্ছে।
কোন টেনশন নাই। এখনই তোমার সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত web@programming-hero.com এই ইমেইলে পাঠিয়ে দাও। অথবা আমাদের অফিসিয়াল নাম্বারে কল করে জানাও। আমরা ঘুমিয়ে না থাকলে সঙ্গে সঙ্গেই রিপ্লাই দিবো। সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টার মধ্যে উত্তর না পেলে, এই ইমেইল ওয়ালার খবর আছে।
একটা জিনিস ভালো করে খেয়াল করো। আমরা কিন্তু চাকরির গ্যারান্টি দিচ্ছি না। আমরা বলছি তুমি মেইন কোর্স অনটাইমে ভালোভাবে ফিনিশ করলে SCIC তে যাবে। জব, ইন্টারভিউ রিলেটেড স্পেশাল ট্রেনিং পাবে। সেখানে হার্ডওয়ার্ক করলে আমাদের চারজন জব প্লেসমেন্ট টিম মেম্বার বিভিন্ন কোম্পানিতে তোমার সিভি/রেজুমি ফরওয়ার্ড করবে। সেই কোম্পানি তোমাকে ইন্টারভিউতে ডাকবে কি ডাকবে না সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। আবার ইন্টারভিউতে ডাকলে তোমাকে চাকরি দিবে কি দিবে না সেটাও তাদের সিদ্ধান্ত। আমাদের দিক থেকে আমরা এইটুক কমিট করছি-- তুমি লেগে থাকলে আমরা তোমাকে হেল্প করবো। গাইড করবো। আমাদের কানেকশনগুলোতে তোমার সিভি ফরওয়ার্ড করবো।
না। ১০০% সবাই চাকরি পায় না। তবে যারা মেইন কোর্স ফিনিশ করে। এবং SCIC ঠিক মতো ফিনিশ করে তাদের ৭০% চাকরি বা ইন্টার্ন পেয়ে যায়। বাকি যারা থাকে তাদের কেউ কেউ হয়তো ভার্সিটিতে প্রথম দিকে বা স্কুল কলেজে এবং তারা এখন চাকরি বা ইন্টার্ন খুজতেছে না। তবে যারা অনটাইমে কোর্স ফিনিশ করতে পারে না। তাদের জন্যও আমাদের সাপোর্ট থাকে এবং এদের থেকেও কেউ কেউ মাঝে মধ্যে চাকরি বা ইন্টার্ন পেয়ে যায়।
আমরা কোর্সের জন্য একটা সিক্রেট ফেইসবুক গ্রূপ তৈরি করেছি। যেখানে আমি থাকবো, আমাদের ১৪ জন প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার থাকবেন, অন্যান্য কাজে আমাদের আরো কয়েকজন টিম মেম্বার আছেন আরো কিছু কাজে গাইড করার জন্য, তোমাকে সাপোর্ট করার জন্য। আমাদের টার্গেট হচ্ছে--২৪ ঘন্টার মধ্যে তোমার সব প্রশ্নের উত্তর দেয়া। বেশিরভাগ সময় ইনস্ট্যান্ট উত্তর দেয়া হয়। গড়ে ৬-৮ ঘন্টার মধ্যে সব উত্তর পেয়ে যাবে। তাছাড়া লিখে কোডের ভিতরের প্রবলেম সলভ করতে না পারলে (শুক্রবার বাদে) প্রতিদিন তিন টা টাইমে প্যারালালি কয়েকটা মিট সেশন থাকবে। যেখানে তুমি স্ক্রিনশেয়ার করে তোমার প্রবলেম সলভ করতে পারবে। কোনো জিনিস ভালো না বুঝলে বুঝিয়ে দেইয়া হবে। আর কি লাগে? 😉
প্রয়োজন অনুসারে সবসময় আপডেট করা হয় কনটেন্ট। আমরা ইন্ডাস্ট্রি ফিডব্যাক, আমাদের নিজেদের ফিডব্যাক, কারেন্ট স্টুডেন্টদের ফিডব্যাক এবং যে স্টুডেন্ট রা বর্তমানে চাকরী করছে তাদের ফিডব্যাক মিলিয়ে আমরা প্রতি ব্যাচে কনটেন্ট আপডেট করি।
যদি আমাদের কোর্সের ফ্লো সাথে ফিনিশ করতে চাও এবং SCIC তে যেতে চাও-- তাহলে তোমার তেল বের হয়ে যাবে। কারণ ডেইলি ডেইলি ৬ ঘন্টা সময় না দিলে বা ছুটির দিনে বাড়তি সময় না দিলে আমাদের কোর্সের কনটেন্ট, এসাইনমেন্ট, প্রাকটিস প্রবলেম ফিনিশ করতে পারবে না। কোর্স এ আমরা যত ফ্যাসিলিটি দিচ্ছি তা তুমি নিতে পারবে না। তাই আমি বলবো এক্সট্রিম হার্ডওয়ার্ক করে লেগে থাকতে পারবে সেই মেন্টালিটি নিয়ে তুমি আসতে পারো।
এই কোর্সে WordPress বা freelancing রিলেটেড সরাসরি কিছু নাই। কারণ, এই কোর্সের উদ্দেশ্য হচ্ছে সফটওয়্যার কোম্পানিতে ওয়েব ডেভেলপার বলতে যেটা বুঝানো হয় সেটা হতে চায় তাদের জন্য। এছাড়া এডভান্সড লেভেলে ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজ করতে গেলে HTML, CSS, bootstrap, JavaScript, এমনকি React ও জানতে হয়। সেগুলা এই কোর্স থেকে শিখতে পারবে। তবে freelancing বা WordPress কে এই কোর্স হাইলাইট করা হয়নি।
কোন টেনশন নাই। তোমার যত প্রশ্ন আছে সেগুলা মনের মাধুরী মিশিয়ে web@programming-hero.com এ পাঠিয়ে দাও। আমরা যত দ্রুত সম্ভব রিপ্লাই দিয়ে দিবো।